হাতের ত্বকের উপরে সংক্রমনের প্রবাহকে হাতের একজিমা বলা হয়ে থাকে। হাতের একজিমা সাধারণত এটি একটি অত্যন্ত দৃশ্যমান ও গুরুতর চুলকানি জাতীয় যা ব্যথার সাথে যুক্ত হয়, এতে করে যিনি আক্রান্ত ব্যক্তি এর জন্য ব্যাপক মারাত্মক পরিণতি রয়েছে এর মধ্যে সাধারণত মানসিক প্রবাহ বিদ্যমান। এই রোগের ধরন এবং উপসর্গ ও উপস্থিতি তীব্রতা সহ িত এবং বিভিন্ন রোগের ধরন সহজেই চিহ্নিত করা যেতে পারে।
সাধারণত দীর্ঘস্থায়ীভাবে হাতের একজিমার পৃথক পৃথক ক্ষেত্রে এ রোগের পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন এবং রোগীর ক্ষেত্রে এ রোগ নির্ণয়ের মধ্যে পার্থক্য হয়ে থাকে। এ রোগের চিকিৎসা সাধারণত নির্ভর করে থাকে রোগের ধরন এবং সঠিক রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে যা সুরক্ষা পদ্ধতি এবং এটি প্রাথমিক চিকিৎসাতেই ব্যাপক এবং উপযুক্ত অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাও রয়েছে।
পোষ্ট সুচিপত্রঃ
- হাতের একজিমার লক্ষণ এবং উপসর্গ।
- হাতের একজিমার কারণ সমূহ।
- হাতের একজিমার রোগ গুলো নির্ণয় করণ।
- হাতের একজিমা দূর করার উপায়।
হাতের একজিমার লক্ষণ এবং উপসর্গ।
সাধারণভাবে বলা যায় যে হাতের একজিমার সাথে যুক্ত যেসব ত্বকের প্রদাহের ফলে হালকা গুটি গুটি ফোসকা তৈরি হতে থাকে যা কিনা চুলকানি নামে পরিচিত তবে এটি শক্ত খোলোসের আবরণ দ্বারা তৈরি হলে বেদনাদায়ক এবং সহজে ই ছেড়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনের গুরুত্ব হাস্য উপায় সাধারণত দীর্ঘস্থায়ীভাবে এবং মানসিক প্রভাব খুব বেশি ঘটে থাকে।
আরো পড়ুন,
এই রোগের প্রভাবটি বিশেষ করে হাতের উপরের অংশে দৃশ্যমান হতে থাকে যা দ্বারা উন্নত হয় এবং আস্তে আস্তে রোগীকে একটি ভয়ানক চিত্রে উপনীত করে।। এই রোগ সাধারণত হাতের মধ্যেই প্রকাশ পেয়ে থাকে। যা কিনা পরবর্তীতে ছোট থেকে বড় আঁকা ধারণ করে থাকে।
হাতের একজিমার কারণ সমূহ।
হাতের একজিমার বিভিন্ন কারণ রয়েছে যা কিনা ত্বকের প্রদাহের ফলে ঘটে থাকে। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে ইন্টারপ্রেও তাৎপর্যপূর্ণ এবং বস্তুগত পরিবেশ ের কারণ যা কিনা অত্যাধিক পানি জাতীয় বা জলজাতীয় এলার্জি বা বিরক্তিকর সংস্পর্শ এবং অত্যাধিক মাত্রায় ধূমপান যা জেনেটিক্স এর স্বভাব হয়ে দাঁড়ায়। ভিতরে দীর্ঘস্থায়ী একজিমার বিকাশের সাধারণত কয়েকটি কারণ ও অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে থাকে।
হাতের একজিমার ক্ষেত্রে সাধারণত পানি এবং বিরক্তিকর বিষাক্ত পদার্থ জাতীয় যা আল জার্ন এর সাথে যোগাযোগ এবং অটো পিক ডায়েথাসিস এর একটি জেনেটিক উপাদান রয়েছে। এক্ষেত্রে সাধারণত একজিমা হাতের ধরন অনুসারে চিহ্নিত করা হয় এবং এর সাথে জড়িত প্রধান অনুচক্রিকাগুলোকে, নামকরণ করা হয়ে থাকে যেমন ক্রমবর্ধমান এবং এর সাথে বিষাক্ত যোগাযোগ এলার্জি নিক।
হাতের একজিমার রোগ গুলো নির্ণয় করণ।
এক্ষেত্রে হাতের একজিমা নির্ণয় করার সময় সাধারণত রোগে ধরন নির্ণয় করা এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসকের পরিকল্পনা অনুসারে। এর প্রতি গুরুত্ব দেওয়া। হাতের এলার্জির ক্ষেত্রে অতিরিক্ত নির্ণয় নির্দেশ করতে হবে যা যোগাযোগ এলার্জির নামক প্রদাহ হাতের একজিমার কারণ কিনা তা নির্ণয় করতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্যক্তিগত কোনো অভ্যাস এবং অন্যান্য উপসর্গ গুলো লক্ষণ রাখতে হবে।
এক্ষেত্রে হাতের অন্যান্য ত্বকের অসুস্থতা সে ক্ষেত্রে প্রদর্শন করতে পারে এবং সম্ভাব্য ছত্রাক সংক্রমণ যা কিনা সিরিয়াসিসকে এক্ষেত্রে বাতিল করতে হবে। সাধারণত রোগের যে ব্যক্তিগত অভ্যাস রয়েছে সে বিবেচনায় নিলে এটিকের রোগ নির্ণয় করা খুব সহজেই হয়ে যায়।
হাতের একজিমা দূর করার উপায়।
রোগীর হাতের একজিমা একটি জটিল অবস্থা ধারণ করতে পারে এবং সে ক্ষেত্রে চিকিৎসা শুধুমাত্র বিশেষজ্ঞদের পরিকল্পনার সাথে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ দ্বারা পরিচালিত চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। এক্ষেত্রে রোগের জন্য চিকিৎসা ক্ষেত্রটি ব্যয়বহুল হতে পারে। সাধারণত এ পর্যায়ে বলা উচিত যে এই ধরনের চিকিৎসার ক্ষেত্রে রোগীকে অবশ্যই কিছু মৌলিক নীতি অনুসরণ করা উচিত।
হাতের এক জিম্বাকে দীর্ঘস্থায়ী এবং গুরুতর জটিলতার ক্ষেত্রে চিকিৎসা ধারণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। রোগীকে অবশ্যই সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে হাতের যত্নের এবং সে ক্ষেত্রে হাতে সুরক্ষা ও কার্যকর উপাদান দ্বারা থেরাপির সহযোগিতা গ্রহণ। রোগীর প্রাথমিক দ্রুত হলে এটিকে দীর্ঘস্থায়ী একজিমার বিকাশের জন্য বিশেষ কিছু কৌশল বা চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে এড়ানো যায়।
যেমন ত্বকের জলবায় ক্ষতি, পানি বা জলের সাথে অত্যাধিক যোগাযোগ সংগ্রহ করছেনা আশা। এধরনের হাতের একজিমার ক্ষেত্রে তীব্রতার মাত্রা চিকিৎসার মধ্যে অবশ্যই ত্বকের দ্বারা বিশেষ প্রাকৃতিক তৈল পদার্থ বা আদ্রতা টেকসই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বিশেষ করে সুগন্ধি এবং সংক্রমও ক্রিম ছাড়া।
রোগীর হাতের একজিমার ক্ষেত্রে ফুচকা তৈরীর এবং চ্যানেল যুক্ত হাত ব্যাথা জা কিনা তৈলাক্ত আদ্রতা প্রস্তুতি চুলকানিকে বাধা দিতে পারে। রোগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপযুক্ত এবং সঠিক মাত্রায় চিকিৎসার গ্রহণ করতে হবে বিশেষ করে ফটো থেরাপির ক্ষেত্রেই হাতের একজিমা চিকিৎসায় দীর্ঘস্থায়ী কার্যকর হতে পারে।
0 মন্তব্যসমূহ